অবনী কে দেখেই বেশ বড় সড় একটা ধাক্কা খেলাম। নীল শাড়ীতে আজ অবনীকে অপরূপ দেখতে লাগছে। হাতে কাঁচের চুড়ি, কপালে লাল টিপ আর খোঁপায় সাদা বেলি ফুলের মালা অসম্ভব সুন্দর এক মায়াবী চেহারা মেয়েটার। অবনীকে দেখলেই  বুকের ভেতরটা কেমন...

পাগলী বউ (পর্ব – ০৪) বিয়ে শেষে বউ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে….. ছেলে: টিসু টা দিয়ে চোখ মছো, আর কান্না করতে হবে না। মেয়ে: হুম…….. _ কষ্ট পেয়োনা, ধীরে ধীরে সব ঠিক হয়ে যাবে। _ হুম……. _ তুমি তো...

পাগলী বউ বিয়ের দিন সকালে ফেইসবুক মেসেঞ্জার চ্যাট মেয়ে: গুড মর্নিং জানু! ছেলে: গুড মর্নিং, কেমন আছো? _ ভালো আছি! তুমি এখনো ঘুম থেকে উঠোনি কনো? _ আমি উঠে গেছি তো। _ কোই, আমি দেখতে পাচ্ছি তুমি এখনো শুয়ে আছো। _ আরে ঘুম থেকে...

এফ এম রেডিও শোনা আমার নিয়মিত অভ্যাস। আমার কাছে সকালে ঘুম থেকে উটে এফ এম রেডিও শুনতে না পারা আর চিনি ছারা চা খাওয়া একই কথা। সে দিন প্রথমবারের মতো RJ নিরঝর এর অপর আমার খুব রগ হয়েছিলো, ভাবছিলাম পরিষেশে আমিকিনা ওর ওবৈধ...

পাগলী বউ বিয়ের আগের দিন রাতে ছেলে: হ্যালো, রুপতী? মেয়ে: না! আমি তোমার বউ, কখন থেকে ফোন দিচ্ছি, কোথায় ছিলা? _ হাতে একটু মেহেদী দিছিলাম, এখন হাত ধুয়ে আসলাম। _ ধুয়ে আসলে কেনো? ওভাবেই থাকতে! _ হুম, হাত নাধুয়ে এভাবেই বসে...

পাগলী বউ বিয়ের কিছুদিন আগে। ছেলে: এতো জরুলী ডাকেছো কেনো বলো? মেয়ে: একটা থাপ্পড় খাবি! আগে তো জিজ্ঞাস করো আমি কেমন আছি? কাঁদো কাঁদো মুখ করে কেনো বসে আছি। _ এইযে কানে ধরছি, আমার অনেক বড়ো ভুল হয়েছে। সত্যি তো মুখু শুখিয়ে বসে...

পৃথিবীটা গোল তাই অরিন এর সাথে দেখা হয়ে যাওয়াটা স্বাভাবিক, কিন্তু এভাবে দেখা হয়ওয়াটা প্রায়শই অস্বাভাবিক যেন মনে হচ্ছে এই প্রথম কোনো মেয়ে কে দেখছি । দীর্ঘ ৫ বছর পর অরিন কে নিয়ে আর ও একটা নতুন গল্প আমার স্মৃতির পাতা ভারী...

বিংশ শতাব্দীতে প্রেম করাটা সহজ বিষয় ছিলোনা! মেয়েদের ক্ষেত্রে আরও ভয়ংকর যদি তা হয় অসম! মেয়েটি তখন রংপুরে ইংলিশ সাহিত্য নিয়ে পড়তে এসেছে! আর ছেলেটিকে দেখা যেতো রাস্তার মোড়ে,ডিপার্টমেন্টের সামনে, বান্ধবীদের আড্ডার পাশে...

আজ আবিদ এর মন অনেক খারাপ, কারণ আজ আবিদ তার গার্লফ্রেইন্ড এর সাথে শেষ বারের জন্য দেখা করতে যাচ্ছে। ”কিয়া” আবিদ এর গার্লফ্রেইন্ড, ওদের রিলেশনশিপ প্রায় তিন বছরের। কিন্তু কেয়ার বাবা কেয়ার বিয়ে অন্য কোথাও ঠিক...

আমার নাম রাহেল, আমি ঢাকায় থাকি। ঋতিকা সাথে আমার পরিচয়টা কিভাবে হয়েছিল তা আমি প্রায় ভুলেই গেছি, আমি যখন ক্লাস সিক্স এ পড়ি তখন ঋতিকা ও তার পরিবার আমাদের পাড়ায় আসে, ওদের দেশের বাড়ি রাজশাহীতে, এখানে ওর বাবা একটা চাকুরী নিয়ে...

সেদিন অবাধ্যের মতো তোমাকে অন্যের হাতে তুলে দেয়া ছাড়া কিছু করার ছিলোনা | আমি বাধ্য ছিলাম তোমাকে অন্যের হাতে তুলে দিতে কারন আমি তোমাকে ভালবাসি। আমি বাধ্য ছিলাম চোখের সামনে দিয়ে অন্যের হাত ধরে তেমার চলে যাওয়া দেখতে কারন...

কিবা আসতো যেতো যদি বলতাম আমি তোকে ভালবাসি? হয়তো দূরে সরে যেতি, হয়তো কখনো কথা বলতি না, এতোটুকুইতো!  তবুও ভালো হতো অন্ততো আজ ১০টি বছর তোকে ভালবসার কথাটা বলতে না পারার ব্যাথা বুকে বয়ে নিয়ে ঘুরতে হতোনা | বন্ধুত্তের দোহায়...